
২০১৪ সালে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়। একই সাথে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য সড়ক নির্মাণ করা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা শরীয়তপুরে থাকা স্বত্বেও পদ্মা সেতু থেকে শরীয়তপুরের কোন সড়ক হয়নি। তখন যারা এমপি ছিলেন সড়ক না হওয়ার জন্য তারা দায়ী হতে পারে। কিন্তু আপনারা কোন কিছুই না জেনে-বুঝে আমাকে দায়ী করে ব্যঙ্গ করেছেন। আমি ২০১৮ সালে এমপি হই। পরে পানি সম্পদ উপমন্ত্রী শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য একেএম এনামুল হক শামীম ও আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাই। সেখানে বিষয়টি উত্থাপন করে ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকার বরাদ্দ পাই। এখন সড়ক দৃশ্যমান। ব্যঙ্গ করার সুযোগ নাই। ১৫ আগস্ট উপলক্ষে আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে সদর উপজেলার চিকন্দী ও শৌলপাড়া এলাকায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন শরীয়তপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপু এমপি।
তিনি আরো বলেন, একটি চার লেনের সড়ক ৬ মাসে শেষ হওয়া সম্ভব না। এর জন্য জমি অধিগ্রহণ, বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অপসারণ করতে হয়। আপনারা না বুঝে সড়কের বেহাল দশা নিয়ে আমাকে দায়ী করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যঙ্গ করেছেন।
চিকন্দী ও শৌলপাড়া ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসেম তপাদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান উজ্জল, সদস্য আলমগীর মুন্সী, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক গোলম মোস্তফা, শরীয়তপুর পৌরসভার মেয়র পারভেজ রহমান জন, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নুহুন মাদবর, চিকন্দী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আজিজুর রহমান বাচ্চু সরদার, সম্পাদক আক্তার উজ্জামান খান, শৌলপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আলী আকবর মুন্সী ও সম্পাদক মোস্তফা খান প্রমূখ। অলোচনা সভা শেষে মিলাদ, দোয়া মাহফিল ও গণভোজের আয়োজন করা হয়।
দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : আলহাজ্ব আঃ রাজ্জাক তপাদার ও আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান
জমজম টাওয়ার (নীচ তলা), চৌরঙ্গী, শরীয়তপুর।
☏ ০৬০১-৬১৩২৫, ৫১০১১,
📱 ০১৭১২-৫০৭৫২৭, ০১৭১২-৭১২৯২২, ০১৭১৬-১০৬৬৩০
hongkardaily@gmail.com
২৮/১ সি টয়েনবি সার্কোলার রোড , রহমানিয়া কমপ্লেক্স (৬ তলা), মতিঝিল, ঢাকা।