বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১১ জিলকদ ১৪৪৪ হিজরি
বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
Notice: Undefined index: top-menu-onoff-sm in /home/hongkar/public_html/wp-content/themes/newsuncode/lib/part/top-part.php on line 67

স্বর্ণঘোষে সমাজসেবক মোতালেব শেখের ত্রাণ বিতরণ

স্বর্ণঘোষে সমাজসেবক মোতালেব শেখের ত্রাণ বিতরণ
স্বর্ণঘোষে সমাজসেবক মোতালেব শেখের ত্রাণ বিতরণ

শরীয়তপুর পৌরসভার স্বর্ণঘোষ আট নম্বর ওয়ার্ডের সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী মোতালেব শেখ কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস থেকে দিনমজুর, অসহায়, ক্ষুধার্ত ও নিন্ম আয়ের মানুষদের ঘরমূখী করতে ত্রাণ বিতরণ করেছেন। বুধবার সকাল ১০ টায় স্বার্ণঘোষ এলাকায় তার নিজ বাড়ির সামনে এই ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে ছিল চাল, ডাল, চিনি, ছোলা ও চিড়া।
ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহাবুর রহমান শেখ, জজ কোর্টের জিপি আলমগীর হোসেন মুন্সী, জেলা পরিষদের সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান উজ্জল, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন, সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা উত্তম কুমার ঘোষ, শরীয়তপুর পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুর রশিদ সরদার, জেলা ছাত্রলীগ আহবায়ক মহসীন মাদবর, শরীয়তপুর পৌরসভা যুবলীগের সহ-সভাপতি আনোয়ার ফকির প্রমূখ।
ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠান থেকে সমাজ সেবক মোতালেব শেখ বলেন, আমি সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করি। আমার সমাজ বা এলাকার মানুষ যাতে করোনা নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘরে থাকে এবং অপ্রয়োজনে যেন ঘর থেকে বের না হয় সেই জন্য এই ত্রাণের ব্যবস্থা করছি। আজ ৩৫০ জনের মাঝে চাল, ডাল, চিনি, ছোলা ও চিড়া বিতরণ কর হলো। আমি আশা করব প্রতি সমাজের বিত্তবানরা যেন করোনা প্রতিরোধে ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে থাকে তাহলে করোনার বিস্তার রোধ করা সম্ভব হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ত্রাণ বিতরণকালে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার লক্ষে বলেন, দেশে প্রথম করোনা রোগী চিহ্নিত হয়েছে ৪৩ দিন আগে। এর প্রকোপ ৬০ দিন পর্যন্ত থাকবে। আর ১৭ দিন সকলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারলে এর সুফল আমরা ভোগ করতে পারব। করোনা সচেতনতায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। এই কর্মহীন মানুষের ক্ষুধা নিবারনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত ত্রাণের ব্যবস্থা করেছেন। এর পাশাপাশি সমাজের সচেতন ও বিত্তবান লোকেরা এগিয়ে আসছে। যারা গরীব ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করছে তাদের সাধুবাদ জানাই। আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে খেয়াল রাখব অপ্রয়োজনে যেন কেই ঘর থেকে বের না হয়। আমরা আরও খেয়াল রাখব আমার কোন প্রতিবেশী যেন না খেয়ে না থাকে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারলে এই ছোঁয়াছে রোগ থেকে মুক্তি লাভ করতে পারব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।