
করোনা ভাইরাসে সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করা হলে গোসাইরহাট উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে লকডাইন কার্যকর করে অসাধারণ ভূমিকা পালন করেন গোসাইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা সোয়েব আলী।
যাদের মধ্যে কোন ধরণের লক্ষণ দেখা গেছে তাদের সঙ্গে সঙ্গে অন্যদের থেকে আইসোলেট করা হয়েছে। তাদের সংস্পর্শে যারা এসেছে, তাদের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হয়েছে।
এব্যাপারে এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে গোসাইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোল্লা সোয়েব আলী বলেন, চীনের উহান শহরে যখন সর্বপ্রথম করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়, ঠিক তখনই আমরা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে ধারণা লাভ করি এবং পুলিশ সদস্যসহ গোসাইরহাট উপজেলায় আপামর জনগণকে এই ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করার চেষ্টা করি। বিভিন্ন জনসমাগমে করোনা সম্পর্কে করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ে সচেতন করা হয়। তাছাড়া তিনি থানার দায়িত্বে থাকা পুলিশের সকল সদস্য কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সর্বাধিক সহোযোগিতা করার জন্য।
পুলিশের পক্ষ থেকে যথাসম্ভব ত্রাণ বিতরণ করা হয়। ভাসমান জনগোষ্ঠী যেমন-বেদে সম্প্রদায়, পরিবহন শ্রমিক। এছাড়াও গোসাইরহাট থানাই যেকোন বিষয় নিয়ে গেলে তিনি তাদের সাথে দেখা করে অত্যন্ত ভদ্রচিতভাবে সর্বশ্রেণীর মানুষের কথা গুলো গুরুত্ব সহকারে শোনেন। যে বিষয় গুলো তাৎক্ষণিক সমাধান করা সম্ভব-তা তিনি তখনই পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এমন একজন অফিসার ইনচার্জকে গোসাইরহাটের জনগণ গ্রহণ করেছেন।
দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : আলহাজ্ব আঃ রাজ্জাক তপাদার ও আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান
জমজম টাওয়ার (নীচ তলা), চৌরঙ্গী, শরীয়তপুর।
☏ ০৬০১-৬১৩২৫, ৫১০১১,
📱 ০১৭১২-৫০৭৫২৭, ০১৭১২-৭১২৯২২, ০১৭১৬-১০৬৬৩০
hongkardaily@gmail.com
২৮/১ সি টয়েনবি সার্কোলার রোড , রহমানিয়া কমপ্লেক্স (৬ তলা), মতিঝিল, ঢাকা।