
মুক্তিযুদ্ধকালীন নড়িয়া-পালং এলাকার এড়িয়া কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্বা মাষ্টার দিদারুল ইসলাম আর নেই। ইন্নালিল্লাহী ওয়াইন্না ইলাইহী রজিউন। রোববার (২১জুন) ঢাকা পাত্থপথ হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৩ বছর। ১ ছেলে, ১ মেয়ে ও স্ত্রী সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি।
সোমবার সকাল ১০টায় নড়িয়া মুলফৎগঞ্জ মাদরাসা মাঠে জানাযা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে রনাঙ্গনের এই বীরকে।
বর্নাঢ্য জীবনের অধিকারী দিদারুল ইসলাম ১৯৪৭ সালের ১ জুন শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার বাশতলা গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। পিতা মো. নুরুল ইসলাম বেপারী ও মাতা আনোয়ারা বেগম। ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সক্রিয় রাজনীতি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করেন। যুদ্ধকালীন সময়ে নড়িয়া-পালং এরিয়ার কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী শরীয়তপুরের রাজনীতিতেও গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখেন। সর্বশেষ জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ছিলেন। তিনি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে শরীয়তপুর নামের একটি বই লিখেছেন। বইটিতে শরীয়তপুর অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন।
রনাঙ্গনের এই বীরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম।
দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : আলহাজ্ব আঃ রাজ্জাক তপাদার ও আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান
জমজম টাওয়ার (নীচ তলা), চৌরঙ্গী, শরীয়তপুর।
☏ ০৬০১-৬১৩২৫, ৫১০১১,
📱 ০১৭১২-৫০৭৫২৭, ০১৭১২-৭১২৯২২, ০১৭১৬-১০৬৬৩০
hongkardaily@gmail.com
২৮/১ সি টয়েনবি সার্কোলার রোড , রহমানিয়া কমপ্লেক্স (৬ তলা), মতিঝিল, ঢাকা।