
শরীয়তপুরের গোসাইরহাটে অপমৃত্যুর মামলা করার পর ময়না তদন্তের প্রতিবেদন আসার পরে আদালতের নির্দেশে তা হত্যা মামলায় রেকর্ডভূক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় এরই মধ্যে একজন আসামীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। জানা যায়, গত ৫ সেপ্টেম্বর উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের ঢাকেরহাটি গ্রামের স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মী ইলিয়াস কাঞ্চন টিটু (৩৯) মারা যান।
প্রথম থেকেই এলাকাবাসী এটিকে হত্যা কান্ড দাবী করে প্রতিবাদ সমাবেশ মানবন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে আসছে। প্রথমে তাঁর বাবা সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল সরদার বাদী হয়ে গোসাইরহাট থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করেন। পরে ময়না তদন্তের প্রতিবেদন পেয়ে ১৮ সেপ্টেম্বর ফের তিনি শরীয়তপুর জেলা আদালতে ১৩ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা করেন। সেদিন রাতেই ২ নম্বর আসামী জাহিদ খানকে (২৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নিহতের বাবা ও মামলার বাদী আব্দুল জলিল বলেন, ‘আদালতের অনুমতি দেওয়ার পর ১৩ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা করি।
গোসাইরহাট থানার ওসি মোল্লা সোয়েব আলী বলেন, ‘জলিল সরদার বাদী হয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর একটি অপমৃত্যুর মামলা করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ১৩ জনকে আসামী করে আরেকটি মামলা করা হয়। আমরা একজন আসামীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছি।