
বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস মহামারি শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা যেমন বাড়ছে তেমনি আইসোলেশনে যাওয়ার সংখ্যাও বাড়ছে।
শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা উপজেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীর হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিত করার জন্য ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন ডামুড্যা থানার অফির্সার ইনচার্জ শরীফ আহমেদ।
শুক্রবার বিকালে ডামুড্যা পৌরসভায় একটি বাড়ির হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিত কালে শরীফ আহমেদ বলেন, কোভিড-১৯ এর লক্ষণ দেখা দিলেও টেস্ট করার আগ পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায় না যে ওই ব্যক্তি আসলেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা। আবার যারা টেস্ট করার পর পজিটিভ বলে শনাক্ত হন তাদেরও আইসোলেশনে থাকতে হয়। যাতে করে তার কাছ থেকে পরিবারের অন্য কেউ বা অপরিচিত কারো মধ্যেও সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে। আমরা করোনায় আক্রান্ত রোগীর বাড়ি লাল নিশানা দিয়ে শনাক্ত করে দিচ্ছি।
নমুনা পরীক্ষায় পজিটিভ বা নেগেটিভ যাই আসুক না কেন করোনা সংক্রমণের এই সময়টাতে কারো মধ্যে কোভিডের মতো উপসর্গ থাকলে তার অবশ্যই আইসোলেশনে থাকা উচিত।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাইডলাইন অনুযায়ী, যদি তার শারীরিক অন্য কোন সমস্যা না থাকে তাকে ১৪ দিন পর করোনামুক্ত হিসেবে গণ্য করা হবে বলেও জানান তিনি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ডামুড্যা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) প্রবীন চক্রবর্তী, এসআই আসলাম সহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা।
দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : আলহাজ্ব আঃ রাজ্জাক তপাদার ও আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান
জমজম টাওয়ার (নীচ তলা), চৌরঙ্গী, শরীয়তপুর।
☏ ০৬০১-৬১৩২৫, ৫১০১১,
📱 ০১৭১২-৫০৭৫২৭, ০১৭১২-৭১২৯২২, ০১৭১৬-১০৬৬৩০
hongkardaily@gmail.com
২৮/১ সি টয়েনবি সার্কোলার রোড , রহমানিয়া কমপ্লেক্স (৬ তলা), মতিঝিল, ঢাকা।