সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৩ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ, ৪ রমজান ১৪৪৪ হিজরি
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
Notice: Undefined index: top-menu-onoff-sm in /home/hongkar/public_html/wp-content/themes/newsuncode/lib/part/top-part.php on line 67

ডামুড্যায় ৩৫ দিন পর ব্যবসায়ীর লাশ উত্তোলন

নিহত এনামুল হক সবুজ। ফাইল ফটো।

ডামুড্যা উপজেলার কনেশ^র ইউনিয়নের পশ্চিম ছাতিয়ানী গ্রামের শ^শুর বাড়িতে গত ১ আগস্ট এনামুল হক সবুজ নামে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। সবুজের মৃত্যু পরবর্তী শ^শুর বাড়ির পরিবার তরিঘড়ি করে তার মরদেহ দাফন সম্পন্ন করেন। ঘটনাটি পরিকল্পিত হত্যা দাবী করে সবুজের স্ত্রী শামীমা বেগম ও শ^শুর জুলহাস সরদারসহ ৭ জনকে আসামী করে শরীয়তপুর আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত সবুজের বোন তাছলিমা বেগম। ৫ সেপ্টেম্বর আদালতের নির্দেশে ১ মাস ৫ দিন পরে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করেছেন ডামুড্যা থানা নির্বাহী অফিসার মর্তুজা আল মুঈদ ও ডামুড্যা থানা পুলিশ।
জানাগেছে, পশ্চিম ছাতিয়ানি গ্রামের নেয়াব আলী সরদারের ছেলে এনামুল হক সবুজ হাইম্যাক্স ইউনানী ল্যাবরেটরিজ নামে একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন। ঈদুল আযহার সময় তিনি ঢাকা থেকে প্রথম স্ত্রী ও সন্তানসহ শ^শুর জুলহাস সরদারের বাড়িতে এসে দুইটি গরু কোরবানী করেন। কোরবানীর সকল কার্যক্রম শেষে তিনি ওইদিন (১ আগস্ট) রাতে শ^শুর বাড়িতে মারা যায়। শ^শুর পরিবার নিহতের মরদেহ তার মা-বোন ও ভাইকে না দেখিয়ে তরিঘড়ি করে দাফন সম্পন্ন করেন। সবুজের পরিবারের দাবী প্রথম স্ত্রী পারিবারিক কলোহ নিরশন ও শিল্প প্রতিষ্ঠান দখলের জন্য পরিকল্পিত ভাবে সবুজকে হত্যা করেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডামুড্যা থানা ইন্সপেক্টর তদন্ত এমারত হোসেন বলেন, নিহতের বোন আদালতে মামলা করে। পরে লাশ উত্তোলনের জন্য আদালতে আবেদন করি। আদালতের নির্দেশে শনিবার ১১টার দিকে লাশ উত্তোলন করে মর্গে প্রেরণ করেছি। সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।