
সখিপুর থানার চরসেন্সাস ইউনিয়নের নরসিংহপুর গ্রামের মহন বেপারীর স্ত্রী ফুল মেহের কে তার ক্রয় করা ও পৈত্রিক সম্পদ থেকে উচ্ছেদের জন্য তারই আপন ছোট ভাই ও ভাইয়ের বউ ষড়যন্ত্র মুলক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে বলে অভিযোগ করেছে।
ফুল মেহের জানান, আমার পিতা ফজল হক দেওয়ান আমার থেকে টাকা নিয়ে আমাকে ১৬ শতক জমি স্টেম্পে লিখে দিয়ে যায়। এছারা আমি নিজেও পিতার জমির অংশ পাবো। সেই জমিতে গত বৃহস্পতিবার আমার স্বামী কাজ করার সময় আমার ভাই বাদশা দেওয়ান ও তার স্ত্রী রুমা এসে তাকে জমি থেকে চলে যেতে বলে না যাওয়ায় দে আমার স্বামীকে মারতে গেলে হাতা হাতি হয়। সে ঘটনায় তারা আমার স্বামী সন্তান ও আত্মীয় দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। তারা মার খাওয়ার পরে কেন মামলা করলেন না এম প্রশ্নে ফুল মেহের বলেন আমার আপন ভাইদের বিরুদ্ধে কিভাবে মামলা করি।
ফুল মেহেরের কাকা ও ফজল হক দেওয়ানের ভাই সেকু দেওয়ান বলেন, আমার ভাই আমাকে স্বাক্ষী রেখে স্টাম্প দিয়ে তার মেয়ের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ১৬শতাংশ জমি দিয়ে গেছে। এখন ও ৫ ভাই সে জমি না দেয়ার জন্য বিভিন্ন তালবাহানা করছে। জমিতে সামান্য হাতাহাতির ঘটনা নিয়ে থানায় মিথ্যা মামলা করেছে।
সমাজের মুরব্বি জলিল জমাদ্দার জানান এ জমিনিয়ে ইতিপূর্বেও আমি দরবার করে দিয়েছি। সে সময় ৫ হাজার টাকা নিয়ে ফুল মেহেরে মা জমি মেপে দেয়। এখন ও ভাই দেশে এসে বোনকে জমি থেকে উচ্ছেদের জন্য মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।
চরসেন্সাস ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জিতু মিয়া বেপারী বলেন আমি এঘটনার কিছুই জানিনা। কেউ আমার কাছে আসেনী। সখিপুর থানায় গিয়ে জান্তে পারি আমার ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে আপন ভাই বোন দের মাঝে জমি দিয়ে বিরোধে মারা মারি হয়েছে। আমি নিজেদে বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে বলেছি। তা নাহলে তো আইন আদালত আছেই! তারা যে ২/৩ বছর আগের ধর্ষনের কথা বলছে তা আমি জানিনা, কোন দিন শুনিও না।
দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : আলহাজ্ব আঃ রাজ্জাক তপাদার ও আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান
জমজম টাওয়ার (নীচ তলা), চৌরঙ্গী, শরীয়তপুর।
☏ ০৬০১-৬১৩২৫, ৫১০১১,
📱 ০১৭১২-৫০৭৫২৭, ০১৭১২-৭১২৯২২, ০১৭১৬-১০৬৬৩০
hongkardaily@gmail.com
২৮/১ সি টয়েনবি সার্কোলার রোড , রহমানিয়া কমপ্লেক্স (৬ তলা), মতিঝিল, ঢাকা।