বুধবার, ৩১ মে ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১০ জিলকদ ১৪৪৪ হিজরি
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
Notice: Undefined index: top-menu-onoff-sm in /home/hongkar/public_html/wp-content/themes/newsuncode/lib/part/top-part.php on line 67

খাদ্য সংকট মোকাবেলায় ভেদরগঞ্জে ৩৩ হাজার জমিতে আউশধান আবাদ

খাদ্য সংকট মোকাবেলায় ভেদরগঞ্জে ৩৩ হাজার জমিতে আউশধান আবাদ
খাদ্য সংকট মোকাবেলায় ভেদরগঞ্জে ৩৩ হাজার জমিতে আউশধান আবাদ

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ফরিদপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রিফাতুল হোসাইন বলেছে,বলেছে করোনা দূর্যোগের পরে দেশের খাদ্য সংকট মোকারেলায় ভেদরগঞ্জ উপজেলায় সরকারি প্রনদনায় ৩৩ হাজার হেক্টর জমিতে আউশধান আবাদ করা হয়েছ। তিনি বলেন আমরা কৃষি বিভাগের সদস্যরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে করোনা পরবর্তী দেশের খাদ্য সংকট মোকাবেলায় জন্য কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আজ মঙ্গলবার শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলায় সরকারি প্রনোদনায় আউশধানে আবাদ প্রকল্প পরির্দশন শেষে উপস্থিত কৃষক ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এ কথা বলেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার সরকারি প্রনদনা পাওয়ায় ভেদরগঞ্জ উপজেলায় লক্ষমাত্রার চেয়ে প্রায় অতিরিক্ত ১ হাজার হেক্টর জমিতে আউশধান আবাদ হয়েছে। বিগত ১০ বছরেও যে জমি অনাবাদী ছিল সে জমিতে আউশ সহ তিন ফসলী জমিতে পরিনত করার জন্য কৃষকদের আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রশিক্ষন প্রদান করছে। এবার আউশ আবাদের জন্য উপজেলার কৃষকরা,লাইন সুইং,লাইন লঘু,পাচিং ও সৌর শক্তি চালিত আলোক ফাঁদ ব্য্হার করছে।
জানা গেছে এবছর ভেদরগঞ্জ উপজেলায় ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে আউশধান আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সরকারি সহায়তা আর কৃষি বিভাগের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এ বছর উপজেলায় ৩ হাজার ৩ শ হেক্টর জমিতে আউশধান আবাদ হয়েছে।
অতিরিক্ত পরিচালক উপজেলার মহিষার, ছয়গাঁও,রামভদ্রপুর ও ডিএম খালী ইউনিয়নের আবাদী এলাকা পরির্দশন করেন।এ সময় শরীয়তপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবীদ মোঃ আমির হামজা,ভেদরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার ফাতেমা ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার রতন কুমার ঘোষ ও কৃষকগন উপস্থিত ছিলেন।
এবার দেশের বিরজমার করোনা দূর্যোগের কারনে বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারে নির্দেশে ২ হাজার ৫০ জন কৃষকে মাথাপিছু ৫ কেজী আউশধান বীজ ও ৩০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে প্রকৃতিক কোন বিপর্জ না ঘটলে আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে প্রায ১০ হাজার মেট্রিক টন আউশধান উৎপাদন হবে। যা অতীতে এ উপজেলায় কল্পনাও কেউ করেনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

দৈনিক হুংকারে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।